সিভিল টেকনোলজি
যোগাযোগ অবকাঠামো, আবাসন অবকাঠামো, পরিকল্পিত শহর নির্মাণে যে কৌশল মানুষ আবিষ্কার করেছে, এ কৌশলীদেরকেই আজ পুরকৌশলী অর্থাৎ সিভিল ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে গণ্য করা হয়। দালান-কোঠা, রাস্তা, ব্রীজ, কালভার্ট, বাঁধ, ওয়াটার ওয়ার্কস, সুয়েরেজ ওয়ার্কস, প্ল্যাম্বিং, মেটেরিয়াল টেস্টিং, সয়েল টেস্টিং, হাইড্রলোজিক্যাল ওয়ার্কস, সার্ভেয়িংসহ যাবতীয় কাজে প্ল্যানিং, এস্টিমেটিং, ডিজাইনিং ইত্যাদি কাজ সিভিল ইঞ্জিনিয়ার/টেকনোলজিস্টগণ করে থাকে। তাছাড়া মাঠ পর্যায়ের কাজগুলো বাস্তবায়নে তদারকি, কাজের মান নিয়ন্ত্রণ, খরচের হিসাব, নির্মাণ শ্রমিকদের পরামর্শদান এবং নিয়ন্ত্রণ ইত্যাদি কাজের দায়িত্ব পালন করে। গণপূর্ত বিভাগ, সড়ক ও জনপথ বিভাগ, পানি উন্নয়ন বোর্ড, বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড, এলজিইডি, ফ্যাসিলিটিজ, রেলওয়েসহ সরকারি, আধা-সরকারি এবং বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে সাব-এসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে নিযুক্তি পায়। নির্মাণ কাজে ঠিকাদারী ব্যবসায় সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপ্লোমা গ্র্যাজুয়েটদের কাজের ব্যাপক ক্ষেত্র রয়েছে। মধ্যপ্রাচ্য, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়াসহ বিশ্বের অনেক দেশে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপ্লোমা গ্র্যাজুয়েটদের বিশাল কর্মক্ষেত্র রয়েছে।
সিভিল টেকনোলজির ল্যাবসমূহ:
১। কনস্ট্রাকশন শপ
২। প্লাম্বিং শপ
৩। ম্যাটেরিয়াল টেস্টিং ল্যাব
৪। সয়েল মেকানিক্স ল্যাব
৫। সার্ভে ল্যাব
৬। উড্ শপ